সময়ের আগেই ভারতের হাতে তুলে দেওয়া হবে S-400 মিসাইল, পুতিনের ঘোষণা পর ঘুম ছুটল চীন আর পাকিস্তানের!
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
ওয়েব ডেস্কঃ রাশিয়ার (Russia) সেনার প্রতিরক্ষা কবচ S-400 মিসাইল সিস্টেম এবার খুব শীঘ্রই ভারতের হাতে আসতে চলেছে। রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin) বলেন, রাশিয়া নির্ধারিত সময়ের bartaman আগেই ভারতের হাতে S-400 ভূমি থেকে হাওয়ায় ফায়ার করা মিসাইল সিস্টেম ডেলিভার করে দেবে। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতি পুতিন ব্রাজিলের রাজধানী ব্রাসিলিয়া থেকে এই কথা বলেন।
S-400
ব্রাজিলের রাজধানী ব্রাসিলিয়ায় দুই দিনের ব্রিকস সন্মেলন সম্পন্ন হওয়ার পর রাষ্ট্রপতি পুতিন সাংবাদিকদের সাথে কথা বলার সময় বলেন, S-400 মিসাইল এর ডেলিভারি পরিকল্পনা মাফিক চলছে, আর আমরা খুব শীঘ্রই ভারতের হাতে এই মিসাইল তুলে দেব।
S-400
প্রসঙ্গত, ভারত রাশিয়ার সাথে ৫.২ বিলিয়ন ডলারের S-400 মিসাইল কেনার জন্য গত বছর চুক্তি করেছিল। আপনাদের জানিয়ে রাখি, ইউক্রেন এবং সিরিয়ায় সৈন্য গতিবিধি এবং আমেরিকার নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ তুলে ২০১৭ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়ার থেকে হাতিয়ার কেনার উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। কিন্তু ভারত আমেরিকার এই নিষেধাজ্ঞাকে অবজ্ঞা করে নিজেদের সৈন্য ক্ষমতা বাড়াতে রাশিয়ার সাথে চুক্তি করে।
জানিয়ে দিই, এই বছরের অক্টোবর মাসে ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর আমেরিকার তরফ থেকে নিষেধাজ্ঞার পরেও রাশিয়ার থেকে মিসাইল ডিফেন্স সিস্টেম কেনার জন্য ভারতের অধিকারের রক্ষা করেন। ভারত স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে, প্রতিরক্ষা উপকরণ কেনার জন্য আমরা স্বাধীন। এস জয়শঙ্কর বলেছিলেন, ভারত রাশিয়ার থেকে S-400 মিসাইল কেনার জন্য স্বাধীন।
বিজয় মালিয়া, ললিত মোদী থেকে নীরব মোদী মতো আর কেউ পারবে না দেশ থেকে পালাতে। কোটি কোটি টাকা জালিয়াতি বন্ধ করতে এবার মোদী সরকার নিয়ে আসছে এক নতুন আইন। নতুন এই আইন অনুযায়ী, আর্থিক দুর্নীতিতে যুক্তদের দেশে ফেরানো না গেলে, তাদের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে বকেয়া অর্থ উদ্ধার করতে পারবে সরকার। এই আইন আসবে মার্চেই সংসদের অধিবেশনে পেশ করা হবে ‘দ্যা ফিউজিটিভ ইকোনমিক অফেন্ডার্স বিল’ নামে একটি বিল থেকে। এই নতুন বিল অনুযায় কেউ যদি কোনও আর্থিক অপরাধ করে বিদেশে পালিয়ে যায়, সেক্ষেত্রে তাকে পলাতক আর্থিক অপরাধী বলে গণ্য করা হবে এবং আর্থিক জালিয়াতি, কর ফাঁকি, নথি জাল, ঋণ খেলাপি টাকা ফেরত না দেওয়া একাধিক বিষয় আছে নতুন এই আইন,এবং ১০০ কোটি টাকার বেশি হলে, কেবল তখনই তা ‘দ্যা ফিউজিটিভ ইকোনমিক অফেন্ডার্স বিল’-এর আওতায় পড়বে।
Comments
Post a Comment